সাবেক রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিবের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার গ্রামের বাড়িতে হামলা, ব্যাপক ভাঙচুর, আগুন ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (০৫ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার ৪নং শ্রীপুর ইউনিয়নের বসুয়ারা গ্রামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেলে সাবেক মন্ত্রী মুজিবুল হকের বাড়িতে দুই শতাধিক লোকজনের সংঘবদ্ধ একটি দল হামলা চালায়। এ সময় তারা তিনতলা ভবনের নীচতলায় ও দোতলায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায় এবং ভবনে লুটপাট শেষে নীচতলার দরজা-জানালা ভাঙচুরসহ রক্ষিত মালামাল আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ছাড়াও ওই বাড়িতে মন্ত্রী মুজিবুল হকের ভাই ও ভাতিজাদের বেশ কয়েকটি ঘরে একইভাবে লুটপাটসহ ভাঙচুর করা হয়। এ সময় তার এক ভাই আবদুল মতিনের ছেলে জজ আবদুস সালামের ঘরে ভাঙচুর ও আগুন দেয়া হয়।
এদিকে এ হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ভিডিও চিত্র ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে। খবর পেয়ে শনিবার সন্ধ্যায় চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি হিলাল উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে যায়।
এদিকে এ হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ভিডিও চিত্র ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে। খবর পেয়ে শনিবার সন্ধ্যায় চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি হিলাল উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে যায়।
এদিকে এ হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ভিডিও চিত্র ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে। খবর পেয়ে শনিবার সন্ধ্যায় চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি হিলাল উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে যায়।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জামায়াতের সভাপতি মাহফুজুর রহমান জানান, মুজিবুল হকের ভাতিজা আহসান উল্লাহ ও তার সহযোগীরা শনিবার দুপুরের দিকে পার্শ্ববর্তী গ্রামের বাসিন্দা জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি মহিউদ্দিন রনিকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছে। এর জের ধরে রনির সমর্থকেরা হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি হিলাল উদ্দিন আহমেদ জানান, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই। ফায়ার সার্ভিসের লোকজনও আসে। এর আগে আগুন নিভিয়ে ফেলা হয় এবং হামলাকারীরা চলে যায়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।